hamburgerIcon

Orders

login

Profile

SkinHairFertilityBabyDiapersMore
Tackle the chill with hot discounts🔥 Use code: FIRST10Tackle the chill with hot discounts🔥 Use code: FIRST10
ADDED TO CART SUCCESSFULLY GO TO CART

In this Article

    বাঙালি লোকাচারে লিঙ্গ নির্ধারণ

    Rituals & Customs

    বাঙালি লোকাচারে লিঙ্গ নির্ধারণ

    4 April 2023 আপডেট করা হয়েছে

    আগেকার দিনে শিশুদের লিঙ্গ নির্ধারণ করার জন্য কোন যন্ত্র ছিল না তাই অনেক সময় মা ঠাকুমারা তাদের বহুবছরের অভিজ্ঞতাকে অবলম্বন করে ধারণা করত যে শিশুটি মেয়ে হবে না ছেলে হবে। এক্ষেত্রে তারা বিশেষত কয়েকটি লক্ষণের ওপর জোর দিত এবং সেই লক্ষণগুলোর অনুযায়ী তারা বলে দিতে পারতো যে ছেলেটি মেয়ে না ছেলে এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তাদের ধারণা খুব সুন্দর ভাবে মিলে যেত। এ থেকে বোঝাই যায় যে, শুধুমাত্র পুঁথিগত বিদ্যে নয়, বরং অভিজ্ঞতাও অনেক বড় শিক্ষা মানুষের জীবনে দিতে পারে। আমাদের অনেকের মনের মধ্যেই একটা প্রশ্ন থাকে যে কি করে একটি ভ্রুণের লিঙ্গ নির্ধারণ করা সম্ভব। লিঙ্গ নির্ধারণ করার পরীক্ষা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ এবং বাস্তবিক অর্থেই এই ধরনের পরীক্ষা করা উচিত না। কিন্তু কৌতুহল এমন এক জিনিস, যা বেশিদিন দমন করে রাখার ক্ষমতা খুব কম মানুষেরই থাকে। তাই শুধুমাত্র কৌতুহল নিরসনের জন্য যদি আমাদের কাছেও এই অভিজ্ঞতা থাকতো তাহলে আমরা খুব সহজেই বুঝে যেতে পারতাম যে ছেলে হবে না মেয়ে। পরিবেশ পরিস্থিতি কোন কিছুই কোন সন্তানের ক্ষেত্রেই আলাদা হওয়া উচিত না, শুধুমাত্র এ ধারণা কৌতূহল নিবৃত্তির জন্যই।

    ঘুম পাওয়া

    গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে বিশ্রাম খুবই প্রয়োজন এবং শারীরিক দুর্বলতার জন্য গর্ভবতী মায়েদের ঘুমের পরিমাণও বৃদ্ধি পায়। সকালের দুর্বলতা আরেকটি প্রধান লক্ষণ গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে। মা- ঠাকুমাদের ধারণা অনুযায়ী কোন মহিলার যদি বেশি ঘুম পায়, বেশি বসে থাকার ইচ্ছা প্রকাশ করে, তাহলে ধরে নিতে হবে অনাগত সন্তানটি মেয়ে। অন্যদিকে মহিলার ঘুমের পরিমাণ বা সকালের দুর্বলতা যদি আপাতদৃষ্টিতে কম মনে হয় তাহলে বলা যেতেই পারে যে অনাগত সন্তানটি একটি ছেলে। এত গেল লোকাচারের কথা। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান কি বলছে এ বিষয়ে! চিকিৎসা বিদ্যা অনুযায়ী এ ধারণা বা এই দৃষ্টিভঙ্গি পুরোপুরি ভুল নয় বরং অনেকাংশেই ঠিক। চিকিৎসকদের মতে গর্ভাবস্থায় যে হরমোন নিঃসরণ হয় তা মেয়ে ভ্রুনের ক্ষেত্রে বেশি হয় যার ফলে লক্ষণ বেশি দেখা যায় অন্যদিকে ছেলে ভ্রুনের ক্ষেত্রে এই রসের নিঃসরণ কম হয় বলে লক্ষণও কম দেখা যায়।

    ভুলে যাওয়া

    গ্রাম বাংলায় একথাও প্রচলিত ছিল যে, যদি গর্ভবতী মহিলা খুব তাড়াতাড়ি সব জিনিস ভুলে যায় বা কিছু মনে রাখতে অসুবিধা হয়, তাহলে ধরে নেওয়া যেতে পারে যে সে মেয়ের জন্ম দিতে চলেছে। ভুলে যাওয়ার ঘটনা ছেলের জন্মের ক্ষেত্রে আপাতভাবে কম দেখা যায়। যদিও এই পার্থক্যের কোন সঠিক বিশ্লেষণ বা জোর এখন অব্দি চিকিৎসাবিদ্যার দ্বারা প্রমাণ হয়নি।

    চিন্তার ফারাক

    বলা হয় যে, যদি গর্ভবতী মহিলা বেশি চিন্তার মধ্যে থাকে তাহলে সে মেয়ের জন্ম দেয় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই; আবার অন্যদিকে চিন্তাহীন গর্ভাবস্থা ছেলের জন্মকে সুনিশ্চিত করে। যুক্তিগতভাবে এ ধরনের ধারণার পেছনের কারণ এই যে, একটি মেয়ে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বিরুদ্ধ পরিস্থিতির সঙ্গে লড়াই করে, যা সে গর্ভে থাকাকালীনই শুরু করে দেয় আর তাই জন্যেই গর্ভবতী মহিলা বেশি চিন্তান্বিত থাকে মেয়ের জন্মের ক্ষেত্রে।

    খাদ্যাভ্যাস

    মনে করা হয় যে গর্ভধারণের সময়ে যদি হবু মা উচ্চ ক্যালোরিযুক্ত খাদ্যাভ্যাসে থাকে তাহলে ছেলে হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এই ধারণার পরিপ্রেক্ষিতে অবশ্য বিজ্ঞান ও সম্মতি প্রদান করেছে। গবেষণায় প্রমাণ হয়েছে যে ৫৬ শতাংশ মহিলা যারা উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার গর্ভধারণের সময় খায়, তাদের ছেলে হয়েছে এবং ৪৫ শতাংশ মহিলা যারা নিম্ন ক্যালরিযুক্ত খাবার খেয়েছে তাদের মেয়ে হয়েছে এ থেকেও ধারণা করা যেতে পারে যে ছেলেদের ক্ষেত্রে পরিমাণ বেশি লাগে

    বারে বারে খাওয়া

    মা ঠাকুমা বলতেন গর্ভবতী মহিলারা যদি বারেবারে খায়, তাহলে ধরে নিতে হবে যে তারা ছেলের জন্ম দিতে চলেছে। গবেষণা এই যুক্তির পরিপ্রেক্ষিতে বলেছে যে ছেলে ভ্রুনের ক্ষেত্রে খাদ্য সম্পর্কিত হরমোনের নিঃসরণ বেশি হয়, তাই গর্ভবতী মহিলার বারে বারে খিদে হয়। আর এই বারেবারে খাবার লক্ষণ দেখেই ধারণা করা হয় যে মহিলা ছেলের জন্ম দিতে চলেছে।

    খাদ্যাভ্যাসের বদল

    গর্ভাবস্থায় বেশিরভাগ মহিলারই খাদ্যাভাসে বড় রকমের পরিবর্তন দেখা যায়। অনেক ক্ষেত্রে এও দেখা যায় যে যেসব খাবার সেই মহিলার গর্ভধারণের আগে অব্দি খুব প্রিয় ছিল, সেই খাবারও সে আর খেতে পারছে না। এই ধরনের বদল সুনিশ্চিত করে যে অনাগত সন্তানটি ছেলে না মেয়ে। যদি খুব বেশি রকমের পরিবর্তন দেখা যায় তাহলে ধরে নিতে হবে যে সন্তানটি মেয়ে আর যদি খাদ্দাভ্যাস মোটামুটি ভাবে একই থাকে, তাহলে ধরে নিতে হবে যে শিশুটি ছেলে।

    পছন্দের খাবার

    প্রাচীনকালে বড়রা অনেক সময়ই গর্ভবতী মহিলার পছন্দের খাবার দেখে অনাগত শিশুটির লিঙ্গ নির্ধারণ করত। যদি তারা দেখতেন যে মহিলা টক, নোনতা, অথবা প্রোটিন খাবারের প্রতি বেশি লালায়িত তাহলে মহিলা ছেলের জন্ম দিতে চলেছে আর যদি বেশি ফল বা মিষ্টির দিকে ঝোক না থাকে তাহলে মেয়ের জন্ম দিতে চলেছে

    মনের তারতম্য

    যদি গর্ভবতী মহিলার ক্ষেত্রে ঘনঘন মানসিক অবস্থার পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়, তাহলে ধরে নিতে হবে যে একটি মেয়ে জন্ম নিতে চলেছে আবার কম পরিবর্তন ছেলের জন্ম কে সুনিশ্চিত করে।

    Mylo Herb Enriched Baby Massage Oil - 200 ml

    For Winters | Dermatologically Tested | Made Safe Certified | Nourishes Skin | Strengthens Immunity | Ayurvedic Preparation

    ₹ 449

    4.4

    (1680)

    9942 Users bought

    Is this helpful?

    thumbs_upYes

    thumb_downNo

    Written by

    Atreyee Mukherjee

    Get baby's diet chart, and growth tips

    Download Mylo today!
    Download Mylo App

    RECENTLY PUBLISHED ARTICLES

    our most recent articles

    foot top wavefoot down wave

    AWARDS AND RECOGNITION

    Awards

    Mylo wins Forbes D2C Disruptor award

    Awards

    Mylo wins The Economic Times Promising Brands 2022

    AS SEEN IN

    Mylo Logo

    Start Exploring

    wavewave
    About Us
    Mylo_logo

    At Mylo, we help young parents raise happy and healthy families with our innovative new-age solutions:

    • Mylo Care: Effective and science-backed personal care and wellness solutions for a joyful you.
    • Mylo Baby: Science-backed, gentle and effective personal care & hygiene range for your little one.
    • Mylo Community: Trusted and empathetic community of 10mn+ parents and experts.